York Hospital Ltd.

A Specialized Boutique Hospital

+880 199 2222 555
+880 199 2222 777

Our Blog Page

...

World Asthma Day

Dr. Enamul Haque

Publish Date: 13/05/2021

অ্যাজমা হচ্ছে ফুসফুসের শ্বাসনালী প্রদাহ জনিত রোগ। এর ফলে স্বাভাবিক ভাবে নিঃশ্বাস নেয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। এই বছর, ২০২১ সালের জন্য "বিশ্ব অ্যাজমা দিবস" এর প্রতিপাদ্য হলো,"অ্যাজমা সম্পর্কিত ভুল ধারণাসমূহ উদঘাটন করা"। অ্যাজমা লক্ষণসমূহঃ অ্যাজমার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হচ্ছে হাপাঁনী রোগীদের মতো শাঁ শাঁ শব্দে নিঃশ্বাস ফেলা।এছাড়াও অ্যাজমার অন্যান্য লক্ষণ গুলো হলোঃ - কাশি হওয়া,বিশেষ করে রাতের সময়,হাসার সময়,শরীরচর্চার সময় জোরে জোরে কাশ হওয়া। - বুকে চাপ অনুভব করা - নিঃশ্বাসের দূর্বলতা (নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া) - অতি উদ্বিগ্নতা ও আতংকগ্রস্ততা - অবসাদ/ক্লান্তি হঠাৎ করে অ্যাজমা বেড়ে যাওয়ার অনেক কারন থাকতে পারে। কিছু কারন হচ্ছে – ১. শারীরিক অসুস্থতাঃ সংক্রামক জীবাণুর আক্রমণ, ফুসফুসের প্রদাহ ২. বাতাসে উত্তেজক পদার্থের উপস্থিতিঃ বাতাসে রাসায়নিক পদার্থের উপস্থিতি, তীব্র গন্ধ এবং ধূমপান এর কারনে হঠাৎ করে অ্যাজমার লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। ৩. অতি সংবেদনশীল বস্তুঃ অতিপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টিকারী বস্ত,যেমন পশুর লোম,আবর্জনা,ধূলাবালি এইসবের কারনেও অ্যাজমার লক্ষণ প্রকাশ পায়। ৪. আবেগঃ হঠাৎ করে উত্তেজিত হয়ে যাওয়া,উচ্চশব্দে হাসা,কান্না করার কারণে আকস্মিক অ্যাজমার লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। প্রতিরোধঃ অ্যাজমা প্রতিরোধের জন্য এই বিষয়গুলোকে বিবেচনা করা যেতে পারে - রাসায়ানিক পদার্থ, তীব্র গন্ধ,অথবা এমন কোনো বস্তু,যা আগেও আপনার শ্বাসজনিত সমস্যার সৃষ্টি করেছে,এগুলোর সংস্পর্শে আসা থেকে বিরত থাকুন। আপনার অ্যালার্জী হয় এমন জিনিস গুলো চিহ্নিত করে সেগুলো থেকে দূরে থাকুন, যেমনঃ পশুর লোম,ধুলাবালি ইত্যাদি। আপনার চিকিৎসক আপনাকে অ্যাজমা প্রতিরোধে একটি কার্যকরী উপায় সম্পর্কে বলে দিতে পারে,যা থেকে আপনি জানতে পারবেন,কোন অবস্থায় আপনার করণীয় কি। সুতরাং, চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অ্যাজমা সংক্রান্ত জরুরি অবস্থায় ইয়র্ক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যোগাযোগ করুন। অথবা ফোন করুন এই নম্বরেঃ 01992222555, 01992222777